গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-করোনার মধ্য দিয়ে এইবারও শুরু হয়েছে মাইথনে পিকনিক প্রতি বছরের তুলনায় পর্যটনদের সংখ্যা কম হলেও ভিড় ছিলো দেখার মত।সালানপুর পঞ্চায়েত সমিতির দ্বারা পিকনিক স্পটে পার্কিং ফী নেওয়া হলেও,দেখা গেলো না কোনো ধরনের সুবিধা।করোনার সময় যেসব নিয়ম নির্ধারিত করা হয়েছে তা কিছুই মান্য হচ্ছে না।কারও মুখে মাক্স নেই।না মানা হচ্ছে কোনো ধরনের সামাজিক দূরত্ব।প্রতিটি দোকানে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন জাতীয় তামাক ও গুটকা।তাছাড়া পার্কিং টিকিটে পঞ্চায়েত সমিতির কোনো শিলমোহর না থাকায় পর্যটকদের অভিযোগ এই টাকা এটা অবৈধ নয়তো।
পর্যটকদের বক্তব্য জায়গায় খুব ভালো এতদিন পরে বাড়ি থেকে বের হয়ে খুব আনন্দিত,করোনা বলে কিছু নেই এটা শুধু একটা ভয়ের সৃষ্টি করা ছাড়া কিছু নয় সরকার শুধু মানুষকে বোকা বানাচ্ছে আর কিছু নয়।কিন্তু মাইথন আর আসবো না,প্রচুর ধূলো রাস্তায়,পিকনিক পার্কিং এর জন্য এত টাকা নেওয়া হচ্ছে তবে পর্যটকদের জন্য সুবিধা বলতে কিছু নেই কেনো।এইদিন মাইথনে পুলিশের কড়া নজরদারি নিজে উপস্থিত ছিলেন ডি.সি বিশ্বজিৎ মাহাতো সহ এ.সি.পি এম.ডি উমর আলি মোল্লা,সালানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার পবিত্র কুমার গাঙ্গুলি,কল্যানেশ্বরী ফাঁড়ির ইনচার্জ অমরনাথ দাস।এই প্রসঙ্গে ডি.সি বিশ্বজিৎ মাহাতো জানান পুলিশের তরফে এইদিন তিনটি বিষয়ে কড়া নজরদারি দেওয়া হচ্ছে আগের তুলনায় সিভিক সহ পুলিশ বাড়ানো হয়েছে।
যেসব বিষয়ে বিশেষ নজর দারি দেওয়া হচ্ছে সেগুলি হলো যেমন নৌকায় লাইফ জ্যাকেট ব্যাবহার অনিবার্য,তাছাড়া মদ খাওয়া পুরোপুরি ভাবে নিষেধ এবং পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা।তাছাড়া পার্কিং জোনে পর্যটকদের জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে মাক্স ব্যাবহার করার জন্য।আগের থেকে ভিড় একটু কম হলেও কোনো প্রকার ঝামেলা জেনো না হয় তার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হচ্ছে।
0 Comments